কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন (২০১৯-২০২১) সম্পন্ন হয়েছে। এতে গাজী মাহাবুব-ডাবলু পরিষদ প্যানেল নিরুঙ্কুশ বিজয় লাভ করেছে।
শনিবার সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
নির্বাচনে ১৯ পদে সভাপতি, ২জন সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, ২ জন যুগ্ম-সম্পাদক, কোষাধাক্ষ্য, দপ্তর সম্পাদক, প্রচার প্রকাশনা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক, ক্রীড়া ও সমাজকল্যাণ এবং ৯জন নির্বাহী সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
নির্বাচনে দুটি প্যানেল গাজী মাহাবুব রহমান-আনিসুজ্জামান ডাবলু প্যানেল এবং চৌধুরী মুরশেদ আলম মধু-মজিবুল শেখ প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা রির্টানিং কর্মকর্তা কুষ্টিয়া জেলা সমবায় অফিসার কাজী মিজানুর রহমান ভোট গণনা শেষে বিকেলে ফলাফল ঘোষণা করেন। প্রেসক্লাবের ১০৭ জন ভোটারের মধ্যে ১০৬ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
এতে সভাপতি হিসাবে গাজী মাহাবুব রহমান (সম্পাদক দৈনিক আজকের আলো) এবং সাধারণ সম্পাদক হিসাবে আনিসুজ্জামান ডাবলু (সম্পাদক দৈনিক আন্দোলনের বাজার) বিজয়ীসহ পুরো প্যানেল নিরুঙ্কুশ বিজয় লাভ করেছে।
অন্য পদে বিজয়ীরা হলেন, সহ-সভাপতি লুৎফর রহমান কুমার (সম্পাদক দৈনিক মাটির ডাক) ও তারিকুল হক তারিক (স্টাফ রিপোর্টার দৈনিক কালের কন্ঠ), যুগ্ম-সম্পাদক শরিফ বিশ্বাস (সম্পাদক দৈনিক দি টিচার) ও নুরুন্নবী বাবু (ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক দৈনিক সময়ের কাগজ), কোষাধ্যক্ষ আবু মনি জুবায়েদ রিপন (সম্পাদক দৈনিক কুষ্টিয়ার খবর), দপ্তর সম্পাদক এম.লিটন-উজ-জামান (জেলা প্রতিনিধি বাংলা টিভি), প্রচার প্রকাশনা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক তৌহিদী হাসান (জেলা প্রতিনিধি দৈনিক প্রথম আলো), ক্রীড়া ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আ.ফ.ম নূরুল কাদের (জেলা প্রতিনিধি দৈনিক নয়া দিগন্ত), নির্বাহী সদস্য মিজানুর রহমান লাকী (সম্পাদক সাপ্তাহিক কুষ্টিয়ার সংবাদ), আক্তার হোসেন ফিরোজ (সম্পাদক দৈনিক আজকের সূত্রপাত), মোকাদ্দেস হোসেন সেলিম (সম্পাদক দৈনিক সূত্রপাত), আব্দুল জিহাদ (সম্পাদক দৈনিক মাটির পৃথিবী), পি.এম.সিরাজুল ইসলাম (সম্পাদক দৈনিক ইন্টারন্যাশনাল), দেবাশীষ দত্ত (ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক দৈনিক আজকের আলো), নিজাম উদ্দিন (জেলা প্রতিনিধি দেশ টেলিভিশন), ডালিয়া পারভিন (জেলা প্রতিনিধি দৈনিক বাংলাদেশের খবর) এবং সুজন কুমার কর্মকার (সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার দৈনিক আন্দোলনের বাজার)।
অপরদিকে চৌধুরী মুরশেদ আলম মধু-মজিবুল শেখ প্যানেলে ১৯টি পদের বিপরীতে ১৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।