মো:জামিল হোসেন পিতা:মৃত,নূর আকবার, কুষ্টিয়া শহরের কালীশংকরপুরের বাসীন্দা তিনি ,প্রতিদিনের মত তার ফ্লেকজি লোডের দোকনে ব্যসায়ের কাজে ব্যস্ত ছিলেন। গতকাল সিম কেনা বেচার সুবাদে তিনি আ:মালেক হাওলাদার ক্রাপ্ট-ইনেন্সাক্টর কুষ্টিয়া পলিটেকনিক কলেজের কাছে ফোন করেন। বিকেলে তিনি জামিলের দোকানে আসেন তার পকেটে একটি কোমোল পানীয়র বোতল ছিল।
জামিল বলেন, ভাই ক্লেমনটা দেন আমি খাই ,আ:মালেক তখন নিজ হাতে খুলে জামিলকে খেতে দেয়, জামিল মুখে নেওয়ার পরে মুখ জ্বালা-পোড়া শুরু হয় ও মুখ থেকে রক্ত বের হয় এবং মাথা ঘুরে পরে যায়।পরে স্থানীয়রা জামিলকে নিয়ে হাসপাতালে গেলে ইমারজেন্সীর ডাক্তাররা ওয়াস করে এবং বলেন, এটা এসিড ছিল ও বেশি পরিমানে পেটে গেলে রোগীকে বাঁচানো কষ্ট হতো।ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কুষ্টিয়া সনো হসপিটালে বিভিন্ন পরিক্ষা নিরিক্ষা করেন ।
বর্তমানে তিনি কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসারত আসেন। আ:মালেক হাওলাদার মেকানিস্ক বিভাগের ক্রাপ্ট-ইনেন্সাক্টর কুষ্টিয়া পলিটেকনিক কলেজের,পিাতা:মৃত,নবী,আলী,বাড়ী:পটুয়াখালীতে বর্তমানে তিনি কুষ্টিয়া ইদগাহ পাড়াতে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। ভুক্তভোগীর ভাই বলেন, এঘটনা ঘটার পরে আ:মালেক তখন ঐ পানীয়র বোতল নিয়ে তার কলেজে যান এবং বোতল রেখে আসেন পরে এলাকার জনগন ও ভুক্তভোগীর স্বজনদের চাপে বোতল আনেন এখন, ঐ কোমোল পানীয়র বোতল আকবার ফার্মেসীতে আছে।
আ:মালেক বলেন, গত ১৩-০১-২০১৮তারিখে তাদের কলেজে আলোচনা সভা ছিল এক পেকেট খাবার ও পানীয় সেখান থেকে দেয়। তিনি ঐ দিন খাবার খাই এবং পানীয় তার অফিস থেকে ১৭-০১-২০১৮ তারিখে নিয়ে আসে তার ছোট মেয়ের জন্য, পরে জামিল চাওয়ার কারনে তাকে তিনি দেন।স্থানীয়দের বক্তব্য এই বিষয়টি পূর্ব পরিকল্পীত সেটা আ: মালেকের ক্ষতির জন্যই হোক আর জামিলের ক্ষতির জন্যই হোকনা কেন। জামিলের পরিবার পরিজনের এবং এলাকাবাসীর আবেদন এই বিষয়টি প্রশাসনের উদ্ধর্তন কমকর্তা গন আমলে নিয়ে সঠিক তদন্ত করে ,দোষীর বিচার করবেন।