কুষ্টিয়া কুমারখালী উপজেলা ৬১ নং কুশলীবাসা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
বিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য সরকারী বরাদ্দকৃত অর্থ আসে ১২০০০০/ এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা। যা বিদ্যালয়ের উন্নয়ন মূলক কাজ পরিপূর্ণ ভাবে না করে, বরাদ্দকৃত টাকা অধেকের বেশি আর্তসাত করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইদুর রহমান ও সভাপতি মোঃ মোস্তফা জামান বিশ্বাস।
কিন্তু যে টাকা ব্যয়ের স্লিপ সমূহ দেখান ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইদুর রহমান তাহা খরচে স্লিপ সমূহতে ২৬-৬-১৯ ইং তারিখে মডেল কিবোর্ড চার জোড়া ৩৮০০/ সুইচ বোর্ড সুইচটিপ্যাক ৫০০/ সভাপতি ৫০০০/ মিরাজ+ মনির ২৫০০/ one day one ward ৭০০০/ শওকত ২৫০০/ রেভিনিউ ১৭০০/ প্রত্যায়ন ফরম ফোটকপি ৫০০/ ২-৭-১৯ ইং তারিখে কাব হলদে পখিরড্রেস ৮৫০০/ ১৭-৭-১৯ ইং তারিখে ঝড়ি ১ টা ৫০০/ মেঝে মেরামত ৫০০০/ বঙ্গবন্ধু খেলা বাবদ ২০০০/ মিজডে মিলের বক্স + ঢাকনা ঝড়ি ৬০০০/ ডিজিটাল ঘড়ি ১৫০০/ ক্যাপাসিটর ৫ টা সুইচ ৪ টা ৫০০/ রেগ ৫৫০০/ মেরাজ অফিস খরচ ১৫০০/ জানালা+ দরজাপদ্দা ৫৫০০/ এস এস পাইপ ১৩০০/ এইসব স্লিপ সমূহ ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মনগড়া তৈরি করেছে।
সরজমিনে গিয়ে এবিষয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ সাইদুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সব বিদ্যালয়ের সভাপতিদের পদবলে বরাদ্দকৃত টাকা থেকে দিতে হয় এই হিসাবে আমি সভাপতিকে দিয়েছি। আমাদের বিদ্যালয়ের কম দুর্নীতি হয়েছে অন্যান্য বিদ্যালয়ের বেশী দুর্নীতি হয়ে থাকে।
এবিষয়ে সভাপতির সাথে মুঠোফোন কথা হলে তিনি বলেন, যে এইসব ছোটখাটো দুর্নীতি বিষয়ে আমার নামে লেখালেখি করে কিছুই করতে পারবেনা।
এবিষয়ে কুমারখালী উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমরা বিষয়টা খতিয়ে দেখবো।