কুষ্টিয়ার কুমারখালী ও খোকসা উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে বিয়ের আসর থেকে দুটি বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়।
এ সময় মুচলেকা দিয়ে অভিভাবকরা জানান আঠারো বছর বয়স পূর্ণ হওয়ায় তারা আর তাদের মেয়েকে বিয়ে দেবেন না।
বৃহস্পতিবার কুমারখালী উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ফেরদৌস নাজনীন সুমনা গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ ফোর্সসহ অভিযান চালিয়ে ২টি বাল্যবিয়ে বন্ধ করেন।
জানা গেছে, খোকসা উপজেলার শোমসপুর এলাকার মো: শুকুর আলীর মেয়ে শোমসপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী মেঘলা খাতুনের আনুষ্ঠানিকভাবে বাল্যবিয়ে হচ্ছিল।
খবর পেয়ে কুমারখালী উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বিয়ের অনুষ্ঠানে পৌঁছে কনের অভিভাবকসহ সংশিষ্টদের বাল্য বিয়ের কুফল সম্পর্কে অবগত করেন। পরে মুচলেকা দিয়ে অভিভাবকরা জানান আঠারো বছর বয়স পূর্ণ হওয়ায় তারা আর তাদের মেয়েকে বিয়ে দেবেন না।
একই এলাকায় আরো একটি বাল্যবিয়ে হচ্ছে খবর পেয়ে শোমসপুর রেলপাড়া গ্রামের মোঃ মুতালেব খাঁর কন্যা শোমসপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্রী সুমাইয়া আক্তার নদীকে (১৪) বাল্য বিয়ে বন্ধ করেন।