গত ২৫শে জুলাই কুষ্টিয়া সদর উপজেলার আলামপুর ইউনিয়নের শিমুলিয়া গ্রামে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে পার্শ্ববর্তী শহিদুল মণ্ডলের ছেলে পলাশ (২৬)। এই ধর্ষণের ঘটনায় ২৬শে জুলাই স্কুল ছাত্রীর মা বাদী হয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করে। যার মামলা নং-৪০ তারিখ ২৬/০৭/২০১৮ ইং।
এই মামলা দায়েরের পর থেকেই হুমকি অব্যাহত রেখেছে ধর্ষক পলাশের ক্যাডার বাহিনী ও তার চাচা জুনাত, মুন্না, শাহাবুদ্দিন ও ছিরু।
এ দিকে মামলা হওয়ার ২০ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত ধরা পড়েনি ধর্ষক পলাশ। গতকাল দুপুর ২.৩০ মিনিটে ধর্ষিতার পিতা কুষ্টিয়া পুলিশ সুপারের দেখা করলে পুলিশ সুপার এস এম মেহেদী হাসান মহোদয় এই মামলা তদন্তকারী অফিসারকে দ্রুত আসামি ধরার জন্য নির্দেশ দেন।
ধর্ষিতা স্কুলছাত্রীর পিতা জানান, এই মামলার পর থেকেই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে সে এবং তার পরিবার। প্রতিনিয়ত হুমকি প্রদর্শন করছে ধর্ষক পলাশের চাচা একই এলাকার মৃত ইয়াকুব মণ্ডলের ছেলে জুনাত ও জুনাতের ভাই মুন্না এবং ধর্ষক পলাশের পিতা শহিদুল ইসলামের বন্ধু ছাম সর্দারের ছেলে শাহাবুদ্দিন ও শাহাবুদ্দিনের ভাই ছিরু।
এসব বিষয় নিয়ে মামলার তদন্তকারী অফিসার এস আই আতিকুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আসামি ধরতে প্রতিনিয়ত এ অভিযান চালানো হচ্ছে। খুব তাড়াতাড়ি আসামি আটক হবে বলে আশ্বাস দেন।