কুষ্টিয়া সদর উপজেলার খাজানগর আদর্শ পাড়া এলাকার শহিদুলের স্ত্রী রকেয়ার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার।
রকেয়ার ভাই ইউনুস আলীর দাবি, তার বোনকে হত্যা করে ঝুলিয়ে দিয়েছে শহিদুল ও তার পরিবার। গত তিন বছর আগে শহিদুলের সাথে পারিবারিকভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় রকেয়া। সে সময় ৫০ হাজার টাকা যৌতুক নেয় শহিদুল। বিয়ের পর থেকেই শহিদুল রুকিয়া কে শারীরিক নির্যাতন করত বলেও জানায় ভাই ইউনুস আলী।
রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলা কলিমহর ইউনিয়নের দসুনদিয়া গ্রামের মতিন পরামানিকের মেয়ে রোকেয়ার সাথে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার খাজানগর আদর্শপাড়া এলাকায় মজিবর দেওয়ান এর ছেলে শহিদুলের সাথে গত তিন বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই শহিদুল বিভিন্ন দাবিতে রকেয়ার ওপর শারীরিক নির্যাতন চালাত। এমনকি রকেয়ার একটি বাচ্চা নষ্ট করে দেয় শহিদুল ও তার পরিবার।
আজ সকাল ১১ টায় শহিদুল ফোন মাধ্যমে রোকেয়ার পরিবারকে জানাই রোকিয়া আত্মহত্যা করেছে। রকেয়ার পরিবারের লোকজন আসা মাত্রই শহিদুল বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। শহিদুল ও শহিদুলের পিতা মজিবর দেওয়ান কাউকেই খুঁজে পাওয়া যায়নি।